বা
অধিবিদ্যা
ধর্ম কি ?
এর উত্তর ক্ষণিকের মধ্যে আমাদের মস্তিষ্কে এসে যায়। একটি লিঙ্ক ওয়ার্ডের মতো ধর্ম কথাটি এলেই কল্পনার ডিসপ্লেতে ভেসে উঠে মন্দির, মসজিদ, গির্জা, পূজা-আর্চনা ইত্যাদির ছবিগুলি। তারপর আসে স্বাদ-বিস্বাদ। কিন্তু ধর্মের মূল অর্থ কি ? তার উত্তর কখনই আমাদের মনে ভেসে উঠেনা। ধর্ম কি প্রকৃতই সুখ শান্তি দেয় ? তার উত্তরও আমাদের কাছে পরিষ্কার না। বরং ধর্মের নাম শুনলে কেমন যেন ভয় হয়। তবে কেন আমরা সেখানেই বার বার ছুটে যায় ? ধর্মের নামে যতো যুদ্ধ, মারামার, অত্যাচার, মৃত্যু হয়েছে তার থেকে বেশি আর কোন বিবাদ মানব ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া দায়। তাহলে কি প্রশ্ন উঠে না, ধর্ম জিনিসটি কি সত্যি ভালো না মন্দ ? শান্তির না দুঃখের কারণ ? ধর্মের নামেই তো সব থেকে বেশি লাঞ্ছনা প্রতারণার খবর পাওয়া যায়। ধর্মগুরুর নামে এতো লক্ষ কোটি লোক যে প্রতারিত হল তার খবরে কি আমাদের মনে ধর্ম ঈশ্বরের উপর প্রশ্ন জাগে না ? জেহদের নামে নিরাপরাধ এতো মানুষকে মেরে ফেলা হচ্ছে, তার অর্থ কি ? এর পরেও কি বলা যায় ধর্ম শান্তির জন্য তৈরি। যে ধর্ম যে ঈশ্বর এতো শত মানুষের দুঃখ মোচন করতে পারেনা, ক্ষুধার্ত শিশুর মুখে একমুঠো খাবার দিতে পারে না, এতো লক্ষ কোটি ভক্তের করুন আর্তনাদ প্রার্থনায় যিনি কোন রকম সাড়া দেন না সে আবার কিসের ধর্ম ? কিসের ঈশ্বর ? একথা আমরা সবাই জানি কিন্তু আমরা আফিমের নেশার মতো আশক্ত, চাইলেও ছাড়তে পারি না। ভয়ে হোক বা প্রয়োজনে হোক তার শরণাপন্ন আমাদের হতেই হয়। তাই ধর্মের বাজার এতো গড়ম। পৃথিবীর ৯৮% মানুষ কোন না কোন ধর্মাবলম্বী। বাকি ১ থেকে ২% লোক আছেন যারা এই সবে বিশ্বাস করেন না। Read More
এর উত্তর ক্ষণিকের মধ্যে আমাদের মস্তিষ্কে এসে যায়। একটি লিঙ্ক ওয়ার্ডের মতো ধর্ম কথাটি এলেই কল্পনার ডিসপ্লেতে ভেসে উঠে মন্দির, মসজিদ, গির্জা, পূজা-আর্চনা ইত্যাদির ছবিগুলি। তারপর আসে স্বাদ-বিস্বাদ। কিন্তু ধর্মের মূল অর্থ কি ? তার উত্তর কখনই আমাদের মনে ভেসে উঠেনা। ধর্ম কি প্রকৃতই সুখ শান্তি দেয় ? তার উত্তরও আমাদের কাছে পরিষ্কার না। বরং ধর্মের নাম শুনলে কেমন যেন ভয় হয়। তবে কেন আমরা সেখানেই বার বার ছুটে যায় ? ধর্মের নামে যতো যুদ্ধ, মারামার, অত্যাচার, মৃত্যু হয়েছে তার থেকে বেশি আর কোন বিবাদ মানব ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া দায়। তাহলে কি প্রশ্ন উঠে না, ধর্ম জিনিসটি কি সত্যি ভালো না মন্দ ? শান্তির না দুঃখের কারণ ? ধর্মের নামেই তো সব থেকে বেশি লাঞ্ছনা প্রতারণার খবর পাওয়া যায়। ধর্মগুরুর নামে এতো লক্ষ কোটি লোক যে প্রতারিত হল তার খবরে কি আমাদের মনে ধর্ম ঈশ্বরের উপর প্রশ্ন জাগে না ? জেহদের নামে নিরাপরাধ এতো মানুষকে মেরে ফেলা হচ্ছে, তার অর্থ কি ? এর পরেও কি বলা যায় ধর্ম শান্তির জন্য তৈরি। যে ধর্ম যে ঈশ্বর এতো শত মানুষের দুঃখ মোচন করতে পারেনা, ক্ষুধার্ত শিশুর মুখে একমুঠো খাবার দিতে পারে না, এতো লক্ষ কোটি ভক্তের করুন আর্তনাদ প্রার্থনায় যিনি কোন রকম সাড়া দেন না সে আবার কিসের ধর্ম ? কিসের ঈশ্বর ? একথা আমরা সবাই জানি কিন্তু আমরা আফিমের নেশার মতো আশক্ত, চাইলেও ছাড়তে পারি না। ভয়ে হোক বা প্রয়োজনে হোক তার শরণাপন্ন আমাদের হতেই হয়। তাই ধর্মের বাজার এতো গড়ম। পৃথিবীর ৯৮% মানুষ কোন না কোন ধর্মাবলম্বী। বাকি ১ থেকে ২% লোক আছেন যারা এই সবে বিশ্বাস করেন না। Read More
দেহ ও মনের তাপ বৃদ্ধিকে তপস্যা বলা হয়।
প্রাণায়াম, জপ, ধ্যানের দ্বারা অন্ত্রে যে বায়ুর ঘর্ষণ হয় তাতে শরীর ও মনের তাপ
বাড়ে। এই তাপ শরীর ও মনের মলকে পরিষ্কার করে। ফলে কিছুক্ষণ তপস্যার পরে শরীর মন
হালকা হয় ও একটা প্রশান্তি ভাব নেমে আসে। ইন্দ্রিয়গুলিকে সংযমের মাধ্যমে মনকে শাসন
করাও একটি তপস্যা। Read More -